সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

একটা ওয়েবসাইট বানাতে কত টাকা লাগতে পারে

 



বর্তমান সময়ে ওয়েবসাইটে বানানো খুব একটা বড় বিষয় নয়। যে কেউ চাইলে একটা ওয়েবসাইট বানাতে পারে।আপনিও একটা ওয়েবসাইট বানাতে পারেন। ওয়েবসাইট বানাতে কত টাকা খরচ হবে সেটা বলার আগে আপনার চিন্তা করতে হবে যে আপনি কেমন ওয়েবসাইট বানাতে চান। আপনি যদি ব্লগিং করার জন্য ওয়েবসাইট বানাতে চান তাহলে আপনি Blogger বেছে নিতে পারেন এখানে আপনার ওয়েব সাইট তৈরি হবে সম্পূর্ন বিনামূল্যে এর জন্য আপনার দরকার হবে শুধু একটা গুগল একাউন্ট এর।

আপনি যদি প্রোফেশনাল ওয়েব সাইট তৈরি করতে চান তাহলে আপনি domain and hosting ব্যবহার করে ওয়েবসাইট বানাতে পারেন। এখানে আপনার hosting এর cpanel এ WordPress install করে নিজের পছন্দের থিম দিয়ে ওয়বসাইট বানাতে পারেন।

কোন ওয়েব সাইট এর খরচ কেমন।

আপনি যদি WordPress website বানাতে চান তাহলে একটা .com domain এর খরচ পরতে পারে 800 টাকার কাছাকাছি এক বছরের জন্য। এবং hosting এর খরচ পরতে পারে 350 টাকা প্রত্যেক মাসে।

সবশেষে বলতে পারি যে একটা ওয়েবসাইট বানাতে কত টাকা খরচ হবে সেটা নির্ভর করে কত টাকার hosting দিয়ে আপনি ওয়েব সাইট বানাবেন।

এমনি যে একটা ওয়েবসাই বানাতে 1100 টাকা খরচ হতে পারে এক মাসের জন্য। এবং 4000 টাকা খরচ হতে পারে এক বছরের জন্য।

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

What is BO account in Stock Marker? শেয়ার বাজারে BO একাউন্ট কি?

শেয়ার বাজার সম্পর্কে অনেকেই জানতে আগ্রহী আর এ জন্য শেয়ার বাজারের BO একাউন্ট কী এ সম্পর্কে বলা হবে এই পোস্টে। BO Account এর ফুল ফর্ম হলো Beneficiary Owner Account। আপনার সাধারণ বা ব্যবসায়ীক কারণে অর্থ লেনদেন করতে যেমন ব্যংক একাউন্ট এর প্রয়োজন হয় ঠিক তেমনি শেয়ার বাজারে শেয়ার লেনদেন বা ক্রয়-বিক্রয় করতে BO একাউন্টের দরকার হয়। আপনি যখন কোনো শেয়ার ক্রয় করেন সেই শেয়ার আপনার BO একাউন্টে জমা হয়। আবার যখন আপনি শেয়ার বিক্রয় করেন তখন আপনার বিক্রয় করা  শেয়ারের টাকা আপনার BO একাউন্টে জমা হয়।  একটি BO একাউন্ট খুলতে হলে প্রথমে একটি ব্যংক একাউন্ট থাকতে হয় । BO একাউন্ট এবং ব্যংক একাউন্ট একে অপরের সাথে সংযুক্ত থাকে এবং আপনার BO একাউন্টের সাথে সংযুক্ত থাকা ব্যংক একাউন্টে আপনার স্টকের Devidend পৌঁছে যায়।  এবং একই ভাবে BO একাউন্টে থাকা স্টক বিক্রি করে পাওয়া টাকা আপনার BO একাউন্ট থেকে ব্যংক একাউন্টে নিতে পারেন।

Taptap send কি? What is Taptap Send?

  Taptap send হলো একটি সার্ভিস যা আপনাকে বিভিন্ন দেশ থেকে বাংলাদেশে টাকা আনতে সাহায্য করবে এ কারণে একে প্রবাসীদের App ও বলা হয় কারণ এই App টি তৈরি করা হয়েছে মূলত প্রবাসীদের বিদেশ থেকে দেশে টাকা পাঠানোর জন্য। Taptap send এর যাত্রা ২০১৮ সালে এটা ইউরোপের বিভিন্ন দেশ থেকে এশিয়া এবং আফ্রিকার মতো অঞ্চলগুলোতে টাকা পাঠানো উদ্দেশ্যে । আপনি যদি একজন প্রবাসী হয়ে থাকেন তাহলে Taptap send ব্যবহার করতে পারেন। কারণ এটি অনেক কম খরচে অনেক ভালো সার্ভিস দিয়ে থাকে। এবং এর খরচ অনেক কম হওয়ার পাশাপাশি অনেক অল্প সময়ে টাকা পাঠানো যায় Taptap send ব্যবহার করে।

How to check banglalink internet balance? বাংলালিংক সিমে কিভাবে ইন্টারনেট ব্যলেন্স চেক করে?

 বর্তমানে ইন্টারনেট এবং স্মার্টফোনের কল্যাণে ইন্টারনেট এবং সিম ব্যালেন্স সহ যাবতীয় বিষয় মোবাইলে App এর মাধ্যমে চেক করতে পারেন। কিন্তু যারা ফিচার ফোন ব্যবহার করে থাকে তারা সাধারণত কোনো Apps ব্যবহার করতে পারে না। যে কারণে তাদের ফিচার ফোনে বাটন টাইপ করে সমস্ত কিছু চেক করতে হয়। আপনি বাংলালিংকের ইন্টারনেট থেকে করতে পারেন *5000*500* এই কোডটি ব্যবহার করে। এবং বাংলালিংক ব্যলেন্স চেক করতে পারেন*১২৪# কোড দিয়ে। বাংলালিংক সিমে নাম্বার চেক করতে পারেন*৫১১# দিয়ে। বাংলালিংক ইন্টারনেট প্যাকেজ চেক করতে*৫০০০# বাংলালিংক এসএমএস এর জন্য*১২১*১৫# বাংলালিংক মিনিট চেক করতে*১১০০# কোড ব্যবহার করতে পারেন। এ সমস্ত কোড ব্যবহার করে আপনি অফলাইনে বাংলালিংক সিমের যাবতীয় বিষয় জানতে পারেন।